স্কলারশিপ
স্কলারশিপ
  • হোম
  • নতুন আপডেট
  • হাতেখড়ি
  • আমাদের সেবাসমূহ
  • যোগাযোগ
  • আমাদের লক্ষ্য
  • হোম
  • নতুন আপডেট
  • হাতেখড়ি
  • আমাদের সেবাসমূহ
  • যোগাযোগ
  • আমাদের লক্ষ্য
Picture

আইসিসিআর স্কলারশিপ ২০১৮-১৯

1/4/2018

Comments

 
 ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের জন্য আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, পোস্ট গ্র্যাজুয়েট এবং পিএইচডি প্রোগ্রামের জন্য আইসিসিআর স্কলারশিপ আবেদন শুরু হয়েছে। ভারত সরকার বাংলাদেশের পাশাপাশি ইউরোপ-আমেরিকা-আফ্রিকা-এশিয়ার মোট ৭৩টি দেশের শিক্ষার্থীকে এই স্কলারশিপ দিচ্ছে। তবে, প্রতিযোগিতার কথা বিবেচনা করলে, বাংলাদেশ থেকেই এই স্কলারশিপ পাওয়া সবচেয়ে কঠিন। প্রতি বছর Bangladesh Scholarship Scheme ICCR-এর (আবেদনপত্রের প্রথম পৃষ্ঠার ক্রমিক ১১) আওতায় মোট ২০০ জন স্কলারকে নির্বাচন করা হয়। কিন্তু আবেদন করেন প্রায় কয়েকগুণ এবং প্রতি বছরই আবেদনকারীর সংখ্যা বাড়ছে! তুমুল এই প্রতিযোগিতায় যারা শুরুতেই বাদ পড়ে যান, তারা মূলত সঠিকভাবে আবেদন ফরম পূরণ করতে না পারার কারণে বাদ পড়েন।  আন্ডারগ্র্যাড আবেদনের ক্ষেত্রে আবেদনকারীকে এইচএসসিতে অবশ্যই ইংরেজিতে জিপিএ ৩ পেতে হবে।
​​

অনলাইনে আবেদন করার জন্য এখানে একাউন্ট খুলে আবেদন করতে হবে। পুরো অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়ায় অনলাইন সাপোর্ট পাবেন মাত্র ১০০০ টাকায়। অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে খোলা বাকসো অনলাইন সাপোর্টের জন্য স্লট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে  ইনবক্স করুন

​
Picture
 

মনে রাখবেন, কেবল আপনার পূর্ণ নামের স্বাক্ষরটি ছাড়া আর কিছু হাতে লেখা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ। স্বাক্ষরটি স্ক্যান করে নিয়ে ইমেজ আকারে ব্যবহার করবেন। ১০ পৃষ্ঠার আবেদন ফরম, ডাটাশিট, ইন্সট্রাকশন পেপারসহ সব ডকুমেন্ট ওয়েবসাইট থেকে ডাউনলোড করার পর ইন্সট্র্যাকশন পেপারটি অন্তত তিনবার আগাগোড়া পড়ে ফেলে ফর্ম পূরণ করলে অনেক কিছুই সহজ হয়ে যাবে।
আপনার আবেদন গৃহীত হলে, কিছুদিন পর English Proficiency Test (EPT) নামক লিখিত পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করার ডাক পাবেন ওই মেইলের মাধ্যমেই। পরীক্ষাটা হয় ৩০ মিনিটের ও সর্বোচ্চ ৩০ নম্বরের। সাধারণত ইংলিশ গ্রামার থেকে প্রশ্ন হয়। যাদের বেসিক ভালো, তাদের উতরানোর সম্ভাবনা বেশি।

উতরাতে পারলে আপনাকে ঢাকাস্থ ভারতীয় হাইকমিশন থেকে মোবাইলে কল করে মৌখিক পরীক্ষায় (Viva) ডাকা হবে। মনে রাখবেন, এই কলটা করা হয় মৌখিক পরীক্ষার আগের দিন! এই পরীক্ষায় কথা অবশ্যই ইংরেজিতে বলতে হবে। তবে, ঘাবড়ানোর কিছু নেই।
মৌখিক পরীক্ষা হয়ে গেলে কাগজপত্র দিল্লিতে আইসিসিআরের হেডঅফিসে পাঠানো হয়। সেখান থেকে তারাই আপনার একাডেমিক ফলাফলের ভিত্তিতে চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিবেন। এক্ষেত্রে, লিখিত ও মৌখিক পরীক্ষার নম্বর, এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষার ফলাফল গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। এটা যারা স্নাতক পড়তে আসবেন তাদের জন্য।


যারা স্নাতকোত্তর পড়তে আসবেন তাদের জন্য স্নাতকের ফলাফলও স্বভাবতই দেখা হবে। আর যারা এমফিল, পিএইচডি করতে আসবেন, তাদের ক্ষেত্রে এসবের সঙ্গে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হলো 'সিনোপসিস' বা 'গবেষণা প্রস্তাব'। আপনার বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক বা দেশে যারা গবেষণা করছেন তাদের কাছে পরামর্শ নিয়ে সেটা ৭-৮ পৃষ্ঠার মধ্যে তৈরি করে ফেলুন খুব দ্রুত। আবেদনপত্রের সঙ্গেই এটা পাঠাতে হবে।
ফর্মে তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় ও তিনটি কোর্সের নাম লিখতে হবে, আপনার পছন্দের ক্রম অনুযায়ী। বিশ্ববিদ্যালয়ের তালিকা আইসিসিআর দিয়ে দেয় এবং প্রতিটিই মানসম্মত। আপনি কোন কোর্স পড়তে চান, সে অনুযায়ী বিশ্ববিদ্যালয় খুঁজুন। আর পছন্দের বিশ্ববিদ্যালয়ে পছন্দের কোর্স থাকলে তো কথাই নেই। তবে, আপনার প্রথম পছন্দের কোর্সটি পাওয়ার সম্ভাবনা থাকলেও, বিশ্ববিদ্যালয় যে পছন্দানুযায়ী পাবেন এর কোন নিশ্চয়তা নেই। কারণ, এই সিদ্ধান্ত নেয়ার একমাত্র এখতিয়ার আইসিসিআরের।



আর কোর্সের ক্যাটাগরি একই হতে হবে। একই সঙ্গে আপনি সায়েন্স, আর্টস, সোশ্যাল সায়েন্স বা কমার্স ব্যাকগ্রাউন্ডের তিনটি কোর্স দিতে পারবেন না। সুতরাং, নিয়ত ঠিক করুন, কোন ব্যাকগ্রাউন্ডে জীবন গড়বেন!
আর গবেষকদের জন্য নিয়ত একটিই। এটা নিয়ম না, কাণ্ডজ্ঞান। আপনি তিনটি বিশ্ববিদ্যালয়ের পছন্দ তো অবশ্যই দেবেন, কিন্তু টপিক দেবেন একটি। তিনটি দিতে গেলে তাদের ধারণা হবে, আপনার তো নিয়তই ঠিক নেই যে, আপনি কোন বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হতে চান!
১০ পৃষ্ঠার মধ্যে শেষ তিনটি পৃষ্ঠা থাকে ফিজিক্যাল ফিটনেস সংক্রান্ত। ওই পৃষ্ঠা তিনটি একজন পরিচিত এমবিবিএস ডাক্তারের মাধ্যমে পূরণ করে নিয়ে তার সিল-স্বাক্ষরসহ স্ক্যান করে আবার যথা-ক্রমিকে সংযুক্ত করতে হবে।
দু’জন পরিচিত ব্যক্তির রিকোমেনডেশন লেটার/ক্যারেক্টার সার্টিফিকেট লাগবে আলাদা আলাদা করে। তারা শিক্ষাপেশায় জড়িত থাকলে খুব ভালো হয়। তাদের নাম ফর্মে লিখতে হবে। তাদের পরের ক্রমিকেই ভারতে যদি কোন আত্মীয় থাকে, তার/তাদের বিস্তারিত তথ্য দিতে হবে। না থাকলে N/A লিখে দেবেন।



আলাদা আলাদা ফাইলে ডাটাশিট, একাডেমিক সার্টিফিকেট, মার্কশিট, পাসপোর্টের প্রথম পেজ, দুটি রিকোমেনডেশন লেটার, সর্বশেষ পাশ করা শ্রেণীর সিলেবাস ও প্রযোজ্য ক্ষেত্রে সিনোপসিস সংযুক্ত (এটাচ) করতে হয়। একটা একটা করে স্ক্যান করে পিডিএফে কনভার্ট করে ফেলুন। পিডিএফ ব্যতিত অন্য কোন ফরম্যাটে এটাচ ফাইলগুলো পাঠালে, আপনার আবেদন বাতিলও হয়ে যেতে পারে।



যাদের সিলেবাস বাংলায় লেখা, তারা অতিদ্রুত সেটা ইংরেজিতে অনুবাদ করুন। এইচএসসি লেভেলের সিলেবাস ফেসবুকে কিংবা যারা গত শিক্ষাবর্ষে এসেছেন তাদের কাছে পাবেন; ফলে আপনাদের চিন্তা নেই। কিন্তু, বিশ্ববিদ্যালয়ে স্নাতক পর্যায়ের সিলেবাস (যদি ইংরেজিতে না হয়) আপনাকে নিজ দায়িত্বেই অনুবাদ করতে হবে মার্কশিটের সাহায্য নিয়ে। তার পর বিভাগীয় সিল লাগিয়ে নিয়ে সেটাকে বৈধ করে নেবেন।



সিলেবাস যুক্ত করার বিষয়টি কোন বার চাওয়া হয়, কোন বার চাওয়া হয় না। স্কলারশিপ পেয়ে গেলে ভিসা প্রক্রিয়াসহ আর কী কী করতে হবে, সেগুলো হাইকমিশনের শিক্ষা শাখা থেকেই আপনাকে বলে দেয়া হবে। বিশ্ববিদ্যালয় ভেদে কারও ডাক আগে আসে, কারও পরে। সাধারণত, জুন-জুলাই মাস থেকেই ডাক আসতে শুরু করে।
পুরো অনলাইন আবেদন প্রক্রিয়ায় অনলাইন সাপোর্ট পাবেন মাত্র ১০০০ টাকায়। অনলাইন আবেদনের ক্ষেত্রে খোলা বাকসো অনলাইন সাপোর্টের জন্য স্লট পেতে আমাদের ফেসবুক পেজে  ইনবক্স করুন
​
আবেদনের শেষ সময় ২০ জানুয়ারী বিকাল ৫ টা পর্যন্ত। 
Comments

    Archives

    March 2022
    February 2021
    December 2020
    October 2020
    September 2020
    July 2020
    February 2020
    January 2020
    December 2019
    November 2019
    October 2019
    September 2019
    June 2019
    February 2019
    January 2019
    December 2018
    November 2018
    October 2018
    September 2018
    August 2018
    July 2018
    June 2018
    May 2018
    April 2018
    March 2018
    February 2018
    January 2018
    December 2017
    April 2017
    March 2017
    February 2017
    January 2017
    December 2016
    November 2016
    October 2016
    September 2016
    August 2016
    July 2016
    June 2016
    February 2016
    January 2016
    December 2015

    Categories

    All
    Australia
    DAAD
    Erasmus Mundus
    Full Funding
    IIT
    January 2015
    Japan
    Masters
    MBA
    Partial Funding
    PhD
    School
    UK
    Under Graduate
    Us

    RSS Feed

Powered by Create your own unique website with customizable templates.