বন্দর নগরী চট্টগ্রামে অবস্থিত এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন বাংলাদেশের দুইটি আন্তর্জাতিক বিশ্ববিদ্যালয়ের একটি। বর্তমানে এশিয়ার ১৫ টি দেশের ৭০০র বেশি ছাত্রী এখানে পড়াশোনা করছে।
সম্প্রতি এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের জন্য বাংলাদেশী ছাত্রীদের কাছ থেকে আবেদন আহ্বান করেছে। এইচএসসি/ এ লেভেল/ আলিম পাশ করা যেকোনো ছাত্রী এশিয়ান ইউনিভার্সিটি ফর উইমেন এ ভর্তির জন্য আবেদন করতে পারবে। আবেদন করার জন্য এইচএসসিতে সামগ্রিকভাবে, ইংরেজিতে এবং গণিতে(যদি থাকে) ন্যূনতম ৬০% বা ৩.৫ পেতে হবে। আবেদন পরবর্তী ধাপ হিসেবে প্রবেশিকা পরীক্ষা এবং ইন্টারভিউ থাকছে। ঢাকা এবং চট্টগ্রামে এক্সাম সেন্টার থাকবে। প্রবেশিকা পরীক্ষায় প্রস্তুতির জন্য খোলা বাকসো অনলাইন মক টেস্ট আয়োজন করছে। ফি ৫২০ টাকা। মক টেস্ট দেয়ার জন্য আমাদের ফেসবুক পেজে ইনবক্স করুন। কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি(KAUST) লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত সৌদি আরবের অন্যতম একটি গ্র্যাজুয়েট লেভেলের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। এর মোট ৯০১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬৩৩ জনই বিদেশী শিক্ষার্থী এবং ১৩৩ জন একাডেমিক স্টাফের মধ্যে ১৩০ জনই বিদেশী নাগরিক। গ্র্যাজুয়েট লেভেলে প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক র্যাঙ্কিং এ এর অবস্থান ১৯৫ তম। কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজিতে ইংরেজি ভাষায় পাঠদান করা হয়ে থাকে। এটি সৌদি আরবের একমাত্র Co-Ed বিশ্ববিদ্যালয়।
সম্প্রতি কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি এর স্প্রিং ২০১৯ এবং ফল ২০১৯ এর মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও এতে আবেদন করতে পারবেন। উল্লেখ্য যে ভর্তিকৃত সকল বিদেশী শিক্ষার্থীই কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম সম্মানজনক এক বৃত্তির নাম ‘ফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রাম’। বিশ্বের অন্যতম নামকরা এ বৃত্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫৩ জন জয় করেছেন নোবেল পুরস্কার আর ৭৮ জন পেয়েছেন পুলিৎজার পুরস্কার। ফুলব্রাইট প্রোগ্রামে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের ফি থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া-যাতায়াতসহ যাবতীয় খরচ দেয়া হয়। সম্প্রতি ২০২১-২২ সেশনের জন্য আবেদন আহবান করা হয়েছে। এবছরও বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ফুলব্রাইট স্কলারশিপের আওতায় মাস্টার্স করার জন্যে আবেদন করতে পারবে। তাই দেরি না করে দেখে নিন যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।
এই স্কলারশিপটি সকল বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুন ফ্যাকাল্টি মেম্বার, গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জুনিয়র থেকে মিড লেভেলের কর্মকর্তা, এনজিও সহ সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আবেদনকারীরা অগ্রাধিকার পাবে। সিঙ্গাপুরের এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি এন্ড রিসার্চ, নানইয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি এন্ড ডিজাইন মধ্য পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিবছর সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট এওয়ার্ড দিয়ে আসছে।
সম্প্রতি জানুয়ারী ২০১৯ ইনটেকের জন্য সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট এওয়ার্ড ২০১৮ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের আওতায় উপরোক্ত প্রতিষ্ঠান গুলোতে পিএইচডি করতে পারবে। মূলত বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রজেক্টে পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে। প্রোগ্রামগুলোর ভাষা মাধ্যম ইংরেজি তাই আবেদনকারীদের অবশ্যই ইংরেজিতে লেখা এবং কথা বলায় পারদর্শী হতে হবে। এপর্যন্ত বিশ্বের ৭৫টি দেশের ১৫ হাজার আবেদনকারীদের মধ্যে ৬৫০ শিক্ষার্থী এই স্কলারশিপ নিয়ে সিঙ্গাপুরে পিএইচডি করছেন। মালয়শিয়ার ইউনিভার্সিটি অব নটিংহাম উন্নয়নশীল এবং তৃতীয় বিশ্বের শিক্ষার্থীদের টিউশন ফি ছাড়া পড়াশোনার সুযোগ করে দিতে ডেভেলপিং সলিউশনস মাস্টার্স স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। প্রতিবছর দুইবার এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন আহ্বান করা হয়ে থাকে। ১৫ মার্চ থেকে সেপেটেম্বর ২০১৮ ইনটেকের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। সাধারণত প্রতিটি ইনটেকে ১০ জনকে এই স্কলারশিপ দেয়া হয়ে থাকে। এটি ১০০% টিউশন ফি ফ্রি স্কলারশিপ। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা বিজ্ঞান, প্রযুক্তি এবং শিক্ষাখাতের বিভিন্ন বিষয়ে আবেদন করতে পারবে। মালয়শিয়ার ইউনিভার্সিটি অব নটিংহাম মূলত ইউনাইটেড কিংডমের ইউনিভার্সিটি অব নটিংহামের একটি আন্তর্জাতিক ক্যাম্পাস।
যে যে বিষয়ে আবেদন করা যাবে
প্রতিটি লিংকে সাব্জেক্টগুলোর বিস্তারিত এবং রিকোয়ারমেন্ট পাবেন |
Archives
December 2020
Categories
All
|