দক্ষিন কোরীয় সরকারী স্কলারশিপ বা কেজিএসপি (Korean Government Scholarship Program) এর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ের আবেদন শুরু হয়েছে। বাংলাদেশসহ মোট ৬৭ টি দেশের শিক্ষার্থী দক্ষিন কোরিয়ায় আন্ডারগ্র্যাজুয়েট পড়ার জন্য আবেদন করতে পারবে। মূলত ২ টি ট্র্যাকে এই স্কলারশিপে আবেদন করা যায়। ইউনিভার্সিটি ট্র্যাক এবং এমব্যাসি ট্র্যাক। এই পোস্টে আমরা এমব্যাসি ট্র্যাকে আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে আলোচনা করবো। তবে যেকোনো আবেদনকারী এই দুইটি ট্র্যাকের মধ্যে যেকোনো একটি ট্র্যাকে আবেদন করতে পারবে। ইউনিভার্সিটি ট্র্যাক এর পোস্টটি পাবেন এখানে
এমব্যাসি ট্র্যাকে কেজিএসপি স্কলারশিপের জন্য পছন্দ অনুযায়ী শুধুমাত্র তিনটি প্রোগ্রামে আবেদন করা যাবে। ন্যাচারাল সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়গুলোর জন্য আবেদন করা যাবে। তবে মেডিসিন, ডেন্টিস্ট্রি, আর্কিটেকচার এবং ফার্মেসির জন্য আবেদন করা যাবে না। এমব্যাসি ট্র্যাকে প্রোগ্রামে আলাদা আবেদন করতে হবে না এবং কোনো আবেদন ফি নেই। The German Academic Exchange Service (DAAD) আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদেরকে বিভিন্ন রকমের স্কলারশিপ বা ফান্ড দিয়ে থাকে। এগুলো সামগ্রিকভাবে দাদ স্কলারশিপ হিসেবে পরিচিত। জার্মানীতে পড়ার ক্ষেত্রে দাদ স্কলারশিপ বহুল প্রচলিত। এরই আওতায় ইন্টারন্যাশনাল এন্ড ডেভেলপমেন্ট ইকোনোমিকস প্রোগ্রামসহ ডেভেলপমেন্ট রিলেটেড কিছু সিলেকটেড পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে Daad Bangladesh ফান্ডিং করে থাকে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা এগুলোতে আবেদন করতে পারবে।
HTW Berlin - University of Applied Sciences এর ৩ সেমিস্টারের এই এমএ প্রোগামের ক্লাস শুরু হবে ১লা এপ্রিল ২০২১ এ। প্রোগ্রাম ল্যাংগুয়েজ ইংরেজি। মোট ৬-৮ জনকে দাদ স্কলারশিপ দেয়া হবে এই প্রোগ্রামের জন্য। আপনি যদি স্কলারশিপ নিয়ে ইউরোপে পড়াশোনা করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে ইরাসমাস মুন্ডুস স্কলারশিপ আপনার জন্য সবথেকে ভালো সুযোগের নাম। এটি শিক্ষা, প্রশিক্ষন, তারুন্য এবং ক্রীড়াক্ষেত্রে একটি ফান্ডিং স্কেম ইরাসমাস মুন্ডুস স্কলারশিপটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিবছর দিয়ে থাকে। প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ইরাসামাস মুন্ডুস জয়েন্ট মাস্টার্স ডিগ্রী প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবে। এই শিক্ষাবৃত্তির অধীনে ইউরোপের প্রায় সবগুলোদেশে নিজের পছন্দের বিষয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে। এই ‘ইরাসমাস মুন্ডুস স্কলারশীপ’দেওয়ার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হল শিক্ষাবৃত্তির পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের মাঝে সংস্কৃতির আদান-প্রদান, পড়াশোনার পাশাপাশি ভাষা, মানুষ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারা। সাধারণত ১২-২৪ মাস (৬০,৯০,১২০ ক্রেডিট) মেয়াদি মাস্টার্স প্রোগ্রামগুলোর জন্য এই স্কলারশিপ দেয়া হয়ে থাকে। উল্লেখ্য একবার ইরাসমাস মুন্ডুস পেলে পরবর্তিতে আর এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যাবে না। আজকে আমরা বলবো DCLead: Digital Communication Leadership (ডিসিলিড- ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিডারশিপ) প্রোগ্রাম নিয়ে
University of Salzburg (অস্ট্রিয়া), Aalborg University (ডেনমার্ক) এবং Vrije Universiteit Brussel (বেলজিয়াম) মিলে DCLead: Digital Communication Leadership প্রোগ্রামে তিনটি আলাদা ট্র্যাকে জয়েন্ট মাস্টার্স ডিগ্রী প্রদান করে আসছে। এই প্রোগ্রামের ইনটেক ৫, অক্টোবর ২০২০ সেশনের জন্য আবেদন শুরু হয়েছে। সেপ্টেম্বর ২০১৯ থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে কি লাগবে এবং এই প্রোগ্রামের প্রাথমিক তথ্যগুলো চলুন জেনে নিই। চার সেমিস্টারের এই প্রোগ্রামের ১ম সেমিস্টার University of Salzburg এ। ট্র্যাক এ সিলেক্ট করলে ২য় সেমিস্টার Vrije Universiteit Brussel এ এবং ট্র্যাক বি সিলেক্ট করলে Aalborg University এ হবে। ৩য় সেমিস্টারের শুরুতে সবাইকে University of Salzburg এ এসে সামার সিম্পোজিয়ামে অংশ নিতে হবে। এরপর তাদের ট্র্যাকে ফিরে যেতে হবে। ৪র্থ সেমিস্টারে থিসিস নিয়ে কাজ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম ব্রাজিল, চীন, ডেনমার্ক, ঘানা বা ইউএসএ তে এই প্রোগ্রামের পার্টনার প্রতিষ্ঠানে শেষ সেমিস্টার শেষ করতে পারবে। Soka University of America যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ায় অবস্থিত একটি লিবারেল আর্টস বিশ্ববিদ্যালয়। ১৯৮৭ সালে প্রতিষ্ঠিত এই বিশ্ববিদ্যালয়টি একটি প্রাইভেট নন-প্রফিট বিশ্ববিদ্যালয়। ১০৩ একরের ক্যাম্পাসে বর্তমানে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট ৪১৯ জন পড়াশোনা করছেন।
এই বিশ্ববিদ্যালয়ে ফুল রাইড স্কলারশিপ নিয়ে বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও পড়তে পারবে। ফুল রাইড স্কলারশিপটির নাম হলো গ্লোবাল মেরিট স্কলারশিপ। এই স্কলারশিপের রিকোয়ারমেন্ট এবং সুবিধাসমূহ নিয়েই আজকে আমরা কথা বলবো। যারা এইচএসসিতে পড়ছেন তদের কাছে লেখাটি পৌঁছে দেয়ার জন্য লেখাটি শেয়ার করার অনুরোধ রইল। এইচএসসি ১ম বা ২য় বর্ষ থেকে প্রস্তুতি নিলে স্কলারশিপের রিকোয়ারমেন্টগুলো পূরণ করা অনেকটা সহজ হয়ে যায়। ও হ্যাঁ, এইচএসসি পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের বাইরে আন্ডারগ্র্যাজুয়েট করার ক্ষেত্রে পুর্নাংগ দিকনির্দেশনামূলক একটি বই আমরা বের করেছি। আগ্রহীরা পড়তে পারেন- বিদেশে উচ্চশিক্ষা- আল্টিমেট গাইড ফর আন্ডারগ্র্যাজুয়েট University of Saskatchewan বা সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার সাসকোচোয়ান প্রভিন্সে অবস্থিত সেদেশের অন্যতম একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং এ কিউএস র্যাঙ্কিং ২০১৯ অনুযায়ী এর অবস্থান ৪৬১ তম। তবে এগ্রিকালচার ও ফরেস্ট্রির সাব্জেক্টে এর অবস্থান টপ ১০০ এর মধ্যে। মাস্টার্স সহ পোস্টগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে বর্তমানে ১৫০০ এর অধিক বিদেশী শিক্ষার্থী সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন।
কানাডার এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারন্যাশনাল ডিনস স্কলারশিপের আওতায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও ফুল ফান্ড নিয়ে প্রজেক্ট বেজড মাস্টার্স বা ডক্টরাল পড়তে পারবে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত। যুক্তরাজ্যে পড়ার ক্ষেত্রে জনপ্রিয় একটি স্কলারশিপ হলো ব্রিটিশ চেভেনিং বা শেভেনিং স্কলারশিপ। এতে অর্থায়ন করে ফরেন অ্যান্ড কমনওয়েলথ অফিস বা এফসিও এবং বিভিন্ন সহযোগী সংগঠন। বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের মধ্য থেকে মেধাবী ও নেতৃত্বের যোগ্যতাসম্পন্নরা এ স্কলারশিপের আওতায় যুক্তরাজ্যের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ পেয়ে থাকে। ব্রিটেনের যেকোনো বিশ্ববিদ্যালয়ে যেকোনো বিষয়ে এক বছরের মাস্টার ডিগ্রি নিতে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা আবেদন করতে পারে। ২০২০-২১ শিক্ষাবর্ষে মাস্টার্স কোর্সে ভর্তি হওয়ার জন্য বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ৩ সেপ্টেম্বর থেকে এই স্কলারশিপে আবেদন করতে পারবে। তবে এর আগেই আপনার পছন্দের কোর্সে আবেদন করে ফেলতে পারেন।
The Chulabhorn Graduate Institute (CGI) এ স্কলারশিপসহ স্নাতকোত্তর পর্যায়ে (মাস্টার্স) অধ্যয়নের জন্য আবেদন আহ্বান করছে। রাজধানী ব্যাংককে অবস্থিত এ ইন্সটিটিউটটি থাইল্যান্ডের একটি বেসরকারি গ্র্যাজুয়েট ইন্সটিটিউট যেটি Chulabhorn Research Institute (CRI) এর ফ্যাকাল্টি মেম্বারদের দ্বারা গঠিত।
কুলাভর্ন গ্রাজুয়েট ইন্সটিটিউট থাইল্যান্ডের একটি বেসরকারি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান যা ২০০৫ সালে প্রিন্সেস কুলাভর্ন মাহিদল এর ৪৮ তম জন্মদিন উপলক্ষে প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল। প্রিন্স কুলাভর্ন মাহিদল থাইল্যান্ডের একজন বিখ্যাত বিজ্ঞানী। বিজ্ঞানে মেধার স্বীকৃতি স্বরূপ তিনি আন্তর্জাতিকভাবে বিভিন্ন পুরস্কার লাভ করেছেন। এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চলে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি গবেষণাকে আরো ছড়িয়ে দেয়ার জন্যে তিনি এ ইন্সটিটিউট প্রতিষ্ঠা করেন। বর্তমানে ইন্সটিটিউটটি গবেষণার জন্য বিশ্বব্যাপী সমাদৃত। সিজিআই পোস্টগ্রাজুয়েট স্কলারশিপ ফর নন-আসিয়ান স্কেমের আওতায় পাঁচজন (০৫) জন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী নিম্নোক্ত বিষয়সমূহে স্নাতকোত্তর পর্যায়ে অধ্যয়নের সুযোগ পাবে। Applied Biological Sciences: Environmental Health Environmental Toxicology Chemical Biology কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি(KAUST) লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত সৌদি আরবের অন্যতম একটি গ্র্যাজুয়েট লেভেলের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। এর মোট ৯০১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬৩৩ জনই বিদেশী শিক্ষার্থী এবং ১৩৩ জন একাডেমিক স্টাফের মধ্যে ১৩০ জনই বিদেশী নাগরিক। গ্র্যাজুয়েট লেভেলে প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক র্যাঙ্কিং এ এর অবস্থান ১৯৫ তম। কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজিতে ইংরেজি ভাষায় পাঠদান করা হয়ে থাকে। এটি সৌদি আরবের একমাত্র Co-Ed বিশ্ববিদ্যালয়।
সম্প্রতি কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি এর স্প্রিং ২০১৯ এবং ফল ২০১৯ এর মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও এতে আবেদন করতে পারবেন। উল্লেখ্য যে ভর্তিকৃত সকল বিদেশী শিক্ষার্থীই কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম সম্মানজনক এক বৃত্তির নাম ‘ফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রাম’। বিশ্বের অন্যতম নামকরা এ বৃত্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫৩ জন জয় করেছেন নোবেল পুরস্কার আর ৭৮ জন পেয়েছেন পুলিৎজার পুরস্কার। ফুলব্রাইট প্রোগ্রামে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের ফি থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া-যাতায়াতসহ যাবতীয় খরচ দেয়া হয়। সম্প্রতি ২০২১-২২ সেশনের জন্য আবেদন আহবান করা হয়েছে। এবছরও বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ফুলব্রাইট স্কলারশিপের আওতায় মাস্টার্স করার জন্যে আবেদন করতে পারবে। তাই দেরি না করে দেখে নিন যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।
এই স্কলারশিপটি সকল বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুন ফ্যাকাল্টি মেম্বার, গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জুনিয়র থেকে মিড লেভেলের কর্মকর্তা, এনজিও সহ সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আবেদনকারীরা অগ্রাধিকার পাবে। সিঙ্গাপুরের এজেন্সি ফর সায়েন্স, টেকনোলজি এন্ড রিসার্চ, নানইয়াং টেকনোলজিক্যাল ইউনিভার্সিটি, ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটি অব সিঙ্গাপুর এবং সিঙ্গাপুর ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি এন্ড ডিজাইন মধ্য পারস্পরিক সহযোগিতার ভিত্তিতে এই প্রতিষ্ঠানগুলো প্রতিবছর সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট এওয়ার্ড দিয়ে আসছে।
সম্প্রতি জানুয়ারী ২০১৯ ইনটেকের জন্য সিঙ্গাপুর ইন্টারন্যাশনাল গ্র্যাজুয়েট এওয়ার্ড ২০১৮ ঘোষণা করা হয়েছে। বাংলাদেশি শিক্ষার্থীরা এই স্কলারশিপের আওতায় উপরোক্ত প্রতিষ্ঠান গুলোতে পিএইচডি করতে পারবে। মূলত বিজ্ঞান, প্রকৌশল এবং চিকিৎসা ক্ষেত্রে বিভিন্ন প্রজেক্টে পিএইচডি করার সুযোগ রয়েছে। প্রোগ্রামগুলোর ভাষা মাধ্যম ইংরেজি তাই আবেদনকারীদের অবশ্যই ইংরেজিতে লেখা এবং কথা বলায় পারদর্শী হতে হবে। এপর্যন্ত বিশ্বের ৭৫টি দেশের ১৫ হাজার আবেদনকারীদের মধ্যে ৬৫০ শিক্ষার্থী এই স্কলারশিপ নিয়ে সিঙ্গাপুরে পিএইচডি করছেন। |
Archives
December 2020
Categories
All
|