The German Academic Exchange Service (DAAD) আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদেরকে বিভিন্ন রকমের স্কলারশিপ বা ফান্ড দিয়ে থাকে। এগুলো সামগ্রিকভাবে দাদ স্কলারশিপ হিসেবে পরিচিত। জার্মানীতে পড়ার ক্ষেত্রে দাদ স্কলারশিপ বহুল প্রচলিত। এরই আওতায় ইন্টারন্যাশনাল এন্ড ডেভেলপমেন্ট ইকোনোমিকস প্রোগ্রামসহ ডেভেলপমেন্ট রিলেটেড কিছু সিলেকটেড পোস্টগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামে Daad Bangladesh ফান্ডিং করে থাকে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা এগুলোতে আবেদন করতে পারবে।
HTW Berlin - University of Applied Sciences এর ৩ সেমিস্টারের এই এমএ প্রোগামের ক্লাস শুরু হবে ১লা এপ্রিল ২০২১ এ। প্রোগ্রাম ল্যাংগুয়েজ ইংরেজি। মোট ৬-৮ জনকে দাদ স্কলারশিপ দেয়া হবে এই প্রোগ্রামের জন্য। আপনি যদি স্কলারশিপ নিয়ে ইউরোপে পড়াশোনা করার কথা ভেবে থাকেন তাহলে ইরাসমাস মুন্ডুস স্কলারশিপ আপনার জন্য সবথেকে ভালো সুযোগের নাম। এটি শিক্ষা, প্রশিক্ষন, তারুন্য এবং ক্রীড়াক্ষেত্রে একটি ফান্ডিং স্কেম ইরাসমাস মুন্ডুস স্কলারশিপটি ইউরোপীয় ইউনিয়ন প্রতিবছর দিয়ে থাকে। প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ইরাসামাস মুন্ডুস জয়েন্ট মাস্টার্স ডিগ্রী প্রোগ্রামে আবেদন করতে পারবে। এই শিক্ষাবৃত্তির অধীনে ইউরোপের প্রায় সবগুলোদেশে নিজের পছন্দের বিষয়ে পড়াশোনা করার সুযোগ রয়েছে। এই ‘ইরাসমাস মুন্ডুস স্কলারশীপ’দেওয়ার অন্যতম প্রধান উদ্দেশ্য হল শিক্ষাবৃত্তির পাশাপাশি পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের মাঝে সংস্কৃতির আদান-প্রদান, পড়াশোনার পাশাপাশি ভাষা, মানুষ ইত্যাদি সম্পর্কে জানতে পারা। সাধারণত ১২-২৪ মাস (৬০,৯০,১২০ ক্রেডিট) মেয়াদি মাস্টার্স প্রোগ্রামগুলোর জন্য এই স্কলারশিপ দেয়া হয়ে থাকে। উল্লেখ্য একবার ইরাসমাস মুন্ডুস পেলে পরবর্তিতে আর এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যাবে না। আজকে আমরা বলবো DCLead: Digital Communication Leadership (ডিসিলিড- ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিডারশিপ) প্রোগ্রাম নিয়ে
University of Salzburg (অস্ট্রিয়া), Aalborg University (ডেনমার্ক) এবং Vrije Universiteit Brussel (বেলজিয়াম) মিলে DCLead: Digital Communication Leadership প্রোগ্রামে তিনটি আলাদা ট্র্যাকে জয়েন্ট মাস্টার্স ডিগ্রী প্রদান করে আসছে। এই প্রোগ্রামের ইনটেক ৫, অক্টোবর ২০২০ সেশনের জন্য আবেদন শুরু হয়েছে। সেপ্টেম্বর ২০১৯ থেকে আবেদন করা যাবে। আবেদন করতে কি লাগবে এবং এই প্রোগ্রামের প্রাথমিক তথ্যগুলো চলুন জেনে নিই। চার সেমিস্টারের এই প্রোগ্রামের ১ম সেমিস্টার University of Salzburg এ। ট্র্যাক এ সিলেক্ট করলে ২য় সেমিস্টার Vrije Universiteit Brussel এ এবং ট্র্যাক বি সিলেক্ট করলে Aalborg University এ হবে। ৩য় সেমিস্টারের শুরুতে সবাইকে University of Salzburg এ এসে সামার সিম্পোজিয়ামে অংশ নিতে হবে। এরপর তাদের ট্র্যাকে ফিরে যেতে হবে। ৪র্থ সেমিস্টারে থিসিস নিয়ে কাজ করতে হবে। অনেক ক্ষেত্রে শিক্ষার্থীরা অস্ট্রেলিয়া, অস্ট্রিয়া, বেলজিয়াম ব্রাজিল, চীন, ডেনমার্ক, ঘানা বা ইউএসএ তে এই প্রোগ্রামের পার্টনার প্রতিষ্ঠানে শেষ সেমিস্টার শেষ করতে পারবে। University of Saskatchewan বা সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয় কানাডার সাসকোচোয়ান প্রভিন্সে অবস্থিত সেদেশের অন্যতম একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়ার্ল্ড র্যাঙ্কিং এ কিউএস র্যাঙ্কিং ২০১৯ অনুযায়ী এর অবস্থান ৪৬১ তম। তবে এগ্রিকালচার ও ফরেস্ট্রির সাব্জেক্টে এর অবস্থান টপ ১০০ এর মধ্যে। মাস্টার্স সহ পোস্টগ্র্যাজুয়েট পর্যায়ে বর্তমানে ১৫০০ এর অধিক বিদেশী শিক্ষার্থী সাসকাচোয়ান বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করছেন।
কানাডার এই পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ে ইন্টারন্যাশনাল ডিনস স্কলারশিপের আওতায় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও ফুল ফান্ড নিয়ে প্রজেক্ট বেজড মাস্টার্স বা ডক্টরাল পড়তে পারবে। তাহলে চলুন জেনে নেয়া যাক বিস্তারিত। কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি(KAUST) লোহিত সাগরের তীরে অবস্থিত সৌদি আরবের অন্যতম একটি গ্র্যাজুয়েট লেভেলের প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়। এর মোট ৯০১ জন শিক্ষার্থীর মধ্যে ৬৩৩ জনই বিদেশী শিক্ষার্থী এবং ১৩৩ জন একাডেমিক স্টাফের মধ্যে ১৩০ জনই বিদেশী নাগরিক। গ্র্যাজুয়েট লেভেলে প্রকৌশল এবং প্রযুক্তি বিষয়ে পড়াশোনার ক্ষেত্রে বৈশ্বিক র্যাঙ্কিং এ এর অবস্থান ১৯৫ তম। কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজিতে ইংরেজি ভাষায় পাঠদান করা হয়ে থাকে। এটি সৌদি আরবের একমাত্র Co-Ed বিশ্ববিদ্যালয়।
সম্প্রতি কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি এর স্প্রিং ২০১৯ এবং ফল ২০১৯ এর মাস্টার্স ও পিএইচডি প্রোগ্রামে ভর্তির আবেদন শুরু হয়েছে। বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও এতে আবেদন করতে পারবেন। উল্লেখ্য যে ভর্তিকৃত সকল বিদেশী শিক্ষার্থীই কিং আব্দুল্লাহ ইউনিভার্সিটি অব সায়েন্স এন্ড টেকনোলোজি ফেলোশিপ পেয়ে থাকে। যুক্তরাষ্ট্রে উচ্চশিক্ষার জন্য অন্যতম সম্মানজনক এক বৃত্তির নাম ‘ফুলব্রাইট ফরেন স্টুডেন্ট প্রোগ্রাম’। বিশ্বের অন্যতম নামকরা এ বৃত্তিপ্রাপ্তদের মধ্যে ৫৩ জন জয় করেছেন নোবেল পুরস্কার আর ৭৮ জন পেয়েছেন পুলিৎজার পুরস্কার। ফুলব্রাইট প্রোগ্রামে যুক্তরাষ্ট্রের বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নের ফি থেকে শুরু করে শিক্ষার্থীদের থাকা-খাওয়া-যাতায়াতসহ যাবতীয় খরচ দেয়া হয়। সম্প্রতি ২০২২-২৩ সেশনের জন্য আবেদন আহবান করা হয়েছে। এবছরও বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরা ফুলব্রাইট স্কলারশিপের আওতায় মাস্টার্স করার জন্যে আবেদন করতে পারবে। তাই দেরি না করে দেখে নিন যে বিষয়গুলো খেয়াল রাখতে হবে।
এই স্কলারশিপটি সকল বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য উন্মুক্ত হলেও বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুন ফ্যাকাল্টি মেম্বার, গবেষণা প্রতিষ্ঠানের জুনিয়র থেকে মিড লেভেলের কর্মকর্তা, এনজিও সহ সরকারী-বেসরকারী প্রতিষ্ঠানে কর্মরত আবেদনকারীরা অগ্রাধিকার পাবে। উচ্চশিক্ষার জন্য জাপানি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো এখন অনেক শিক্ষার্থীরই পছন্দের তালিকায় থাকে। বর্তমানে বিশ্বব্যাপী উচ্চতর গবেষণায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা গবেষণার জন্য বেছে নিচ্ছে এ দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো। জাপান সরকারো উচ্চশিক্ষায় বিদেশী শিক্ষার্থীর উপস্থিতি বৃদ্ধি করতে কাজ করে যাচ্ছে।
এরই প্রেক্ষিতে প্রতিবারের ন্যায় এবারো জাপানের শিক্ষা, সংস্কৃতি, ক্রীড়া, বিজ্ঞান এবং প্রযুক্তি মন্ত্রনালয় বাংলাদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য আন্ডারগ্র্যাজুয়েট, মাস্টার্স এবং পিএইচডি কোর্সে মেক্সট বা মনবুকাগাকুশো স্কলারশিপ ঘোষণা করেছে। এ বৃত্তি সাধারণত দুইভাবে পাওয়া যায়। একটি হচ্ছে বাংলাদেশে অবস্থিত জাপান দূতাবাসের মাধ্যমে। আরেকটি হচ্ছে যে বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হতে চাইছেন, সে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগের মাধ্যমে। জাপানে বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে মাধ্যম জাপানি। তবে ইংরেজিতেও বেশ কিছু বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সুযোগ আছে। যুক্তরাজ্যের লন্ডনে অবস্থিত ওয়েস্টমিনিস্টার বিশ্ববিদ্যালয় সেদেশের অন্যতম একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়। উন্নয়নশীল দেশের শিক্ষার্থীদের জন্য ওয়েস্টমিনিস্টার বিশ্ববিদ্যালয় ফুল, হাফ এবং পারশিয়াল স্কলারশিপ দিয়ে আসছে। এরই ধারাবাহিকতায় এবছরের জন্য “ওয়েস্টমিনিস্টার ফুল ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপ ২০১৮” এর আবেদন নেয়া শুরু হয়েছে। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীরাও এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবেন। তবে কোনো পরিস্থিতিতেই একাধিক স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যাবে না।
কোনো শিক্ষার্থী ফুল এবং হাফ দুটো স্কলারশিপের জন্য আবেদন করলে বা এই স্কলারশিপের সাথে আরো একটি স্কলারশিপের আবেদন করলে পুরো আবেদনটি স্বয়ংক্রিয়ভাবে বাতিল হয়ে যাবে। আন্ডারগ্র্যাজুয়েট এবং মাস্টার্স প্রোগ্রামের ক্ষেত্রে এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করা যাবে। এই স্কলারশিপটি বাংলাদেশসহ মধ্যম আয়ের দেশসমূহের শিক্ষার্থীদের জন্য। স্কলারশিপপ্রাপ্ত শিক্ষার্থীদের ভলান্টারি কাজ করার মানসিকতা থাকতে হবে। কেননা প্রতিবছর স্কলারশিপপ্রাপ্তদের ন্যূনতম ভলান্টারিং ঘন্টা (volunteering hours) সম্পন্ন করতে হবে। এছাড়া বিদেশী শিক্ষার্থীদের জন্য ওয়েস্টমিনিস্টার বিশ্ববিদ্যালয়ের সকল স্কলারশিপের বিস্তারিত পাবেন এখানে ইন্দোনেশিয় সরকার developing countries partnership scholarship (DCPS) এর আওতায় Non-Aligned Movement (NAM) ভুক্ত দেশগুলোর জন্য মানবিক, বিজ্ঞান, সামাজিক বিজ্ঞান, প্রকৌশল বিদ্যা ও সাধারন শিক্ষা এর আওতাভুক্ত ৫৩ টি বিষয়ে ৩ বছর মেয়াদি মাস্টার্স প্রোগ্রামের স্কলারশিপ প্রদান করছে। এটি কেমিত্রান নেগারা বার্কেমবাঙ্ক স্কলারশিপ বা কেএনবি স্কলারশিপ নামে পরিচিত
বাংলাদেশী শিক্ষার্থীরাও এই স্কলারশিপের জন্য আবেদন করতে পারবে। এই স্কলারশিপের আওতায় ইন্দোনেশিয়ার প্রথম সারির ১৬ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের যেকোনো একটিতে মাস্টার্স করা যাবে। স্কলারশিপের আওতায় যা যা পাবেন- * সম্পুর্ন টিউশন ফি * মাসে ১৫ হাজার টাকা লিভিং এলাওয়েন্স * এছাড়াও প্রতি মাসে বই কেনার জন্য ২ হাজার টাকা এলাউয়েন্স ও ২৩০০ টাকা গবেষনাভাতা পাবেন। * ইন্দোনেশিয়া প্রজাতন্ত্রের সরকার রাউন্ড ট্রিপ ইকোনমি ক্লাস বিমান ভাড়া ও বিশ্ববিদ্যালয়ে ভ্রমনের খরচ বহন করবে। কমনওয়েলথ শেয়ারড স্কলারশিপের আওতায় মাস্টার্স করতে পারবেন ইংল্যান্ডের ইউনিভার্সিটি অব লিডস এ। এই স্কলারশিপটি যৌথভাবে অর্থায়ন করছে কমনওয়েলথ স্কলারশিপ কমিশন এবং ডিপার্টমেন্ট ফর দ্য ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট। কিউএস র্যাঙ্কিংএ ইউনিভার্সিটি অব লিডস বর্তমানে ১০১ তম অবস্থানে রয়েছে। উত্তর ইংল্যান্ডে ১৯০৪ সালে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়টি প্রতিষ্ঠিত হয়।
স্কলারশিপের আওতায় যা যা পাবেন- ১। পুরো টিউশন ফি ২। ১২৭৮০ ব্রিটিশ পাউন্ড যা বাংলাদেশী টাকায় প্রায় ১৪ লক্ষ ৭৫ হাজার টাকা। এই ভাতা মাসিক ভিত্তিতে ১২ কিস্তিতে প্রদান করা হবে ৩। আসা-যাওয়ার বিমান ভাড়া ৪। গরম কাপড়ের জন্য এলাওয়েন্স আবেদনের যোগ্যতা- ১। বাংলাদেশী নাগরিক হতে হবে ২। আন্ডারগ্র্যাজুয়েটে অবশ্যই ৬০% নাম্বারের উপরে থাকতে হবে ৩। আইইএলটিএসে প্রতিটি সেকশনে ন্যূনতম ৬ নিয়ে অভারঅল ৬.৫ বা টোফেলে লিসেনিং এ ২১, রিডিং এ ২১, স্পিকিং এ ২৩ এবং রাইটিং এ ২২ নিয়ে মোট ৯২ স্কোর থাকতে হবে। ৪। উন্নত দেশগুলোতে ১ বছর থেকেছেন এমন আবেদনকারী স্কলারশিপের জন্য অযোগ্য বিবেচিত হবেন। নিউজিল্যান্ড সরকার প্রতিবছরের ন্যায় এবছরও নিউজিল্যান্ড কমনওয়েলথ স্কলারশিপ ঘোষণা করেছে। এই স্কলারশিপের আওতায় মাস্টার্স এবং পিএইচডি পোগ্রামে ২ জন বাংলাদেশী শিক্ষার্থী নিউজিল্যান্ডে পড়ার সুযোগ পাবে। মাস্টার্সের জন্য স্কলারশিপের মেয়াদ ১-২ বছর এবং পিএইচডির জন্য স্কলারশিপের মেয়াদ সাড়ে ৩ বছর পর্যন্ত হতে পারবে।
আবেদনের যোগ্যতা- ১। বয়স ১৮ বছরের নিচে অথবা ৩৯ বছরের উপরে হওয়া যাবে না। ২। সামরিক পদে কর্মরত থাকলে আবেদন করা যাবে না। ৩। সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে ন্যূনতম ১ বছর কাজের অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। ৪। আইইএলটিএস স্কোর ন্যূনতম ৬.৫ অথবা টোফেল ibt স্কোর ৯০ থাকতে হবে। আবেদন করার সময় না থাকলে পরবর্তিতে দেয়া যাবে |
Archives
February 2021
Categories
All
|